কেন খাবেন পিনাট বাটার?
আমেরিকান অভিজাতদের প্রোটিনে সমৃদ্ধ খাবারের চাহিদা পূরনের অনুরোধের প্রতিক্রিয়া হিসাবে 1890-এর দশকে পিনাট বাটার বা চিনাবাদামের মাখনের উদ্ভব হয়েছিল।
বর্তমানে এই পিনাট বাটার, বাচ্চা থেকে বৃদ্ধ সবার কাছে বেশ জনপ্রিয়। পিনাট বাটারের খাঁটি চিনাবাদামের স্বাদ ও এর উপকারিতা সবার নজরকারার মত।
আসুন জানে নেই পিনাট বাটারের উপকারিতা, কেন খাবেন পিনাট বাটারঃ
চিনাবাদামের মাখনে রেসভেরাট্রল থাকায় এটি স্নায়ুর অবক্ষয়জনিত রোগ, আলঝেইমার রোগ এবং টিউমারের বিরুদ্ধে সাহায্য করতে পারে।
আয়রন ও ক্যালসিয়ামের অন্যতম উৎস পিনাট বাটার বা চিনাবাদামের মাখন। এরই গুণে রক্তে অক্সিজেনের সঞ্চালন বাড়ে, যার থেকেই শক্তসবল হয় হাড়গোড়।
শিশুদের মস্তিষ্ক বিকাশে বিশেষ ভুমিকা রাখে পিনাট বাটার।
১ টেবিল চামচ পিনাট বাটার থেকেই মিলতে পারে ১ গ্রাম ফাইবার? এই ফাইবার বা আঁশই আট-আশির হজম-প্রক্রিয়া সুস্থ-স্বাভাবিক রাখে।
বারন্ত বাচ্চাদের বেরে উঠার ক্ষেত্রেও বিশেষ ভুমিকা রাখে পিনাট বাটার।
আপনিও কি ন্যাচারাল বাদাম এর দুর্দার্ন্ত স্বাদ ও এর পুষ্টি গুন গুলো পেতে চান? তাহলে এখনি অর্ডার করে নিয়ে নিন আমাদের ন্যাচারাল পিনাট বাটার।